ইসলামী ব্যাংক থেকে প্রবাসী লোন নেওয়ার নিয়ম
আপনি কি ইসলামী ব্যাংক থেকে প্রবাসী লোন নেওয়ার নিয়ম সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন?জানতে চাচ্ছেন কিভাবে ইসলামী ব্যাংক থেকে প্রবাসী লোন নেওয়া যায়। এসব সম্পর্কে গুগলে সার্চ করছেন! তাহলে আপনি একটি সঠিক আর্টিকেলে এসে পৌঁছেছেন।আমাদের প্রয়োজনে বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন অংকের লোন প্রয়োজন হয়। বর্তমানে সব ব্যাংক আমাদের লোন দিয়ে থাকে। কিন্তু ইসলামী ব্যাংক থেকে কিছু লোন নিলে আরো অনেক বেশি সুবিধা পাওয়া যায়। যেমন ধরুন ইসলামী ব্যাংকের সুদের পরিমাণ অন্যান্য ব্যাংকের তুলনায় কম।আর আপনি যদি প্রবাসী হয়ে থাকেন তাহলে আপনার জন্য এই লোনটি গ্রহণ করা খুবই সহজ। প্রবাসী কোন ব্যক্তি ইসলামী ব্যাংক থেকে লোন নেওয়ার সাথে সাথে আরো অনেক সুবিধা পাবেন ইসলামী ব্যাংক থেকে। প্রিয় পাঠক এই জন্য আপনাদের সুবিধার্থে আজকে আমার আর্টিকেলের বিষয় নির্ধারণ করেছি ইসলামী ব্যাংক থেকে প্রবাসী লোন নেওয়ার বিস্তারিত নিয়ম সম্পর্কে।
ইসলামী ব্যাংক থেকে প্রবাসী লোন নেওয়ার নিয়ম
ইসলামী ব্যাংক থেকে প্রবাসী লোন নেওয়ার নিয়ম সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে হলে আমার আর্টিকেলে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়তে থাকুন। আশা করছি আমাদের আজকের এই আর্টিকেল পড়ে আপনি আমি বেশি উপকৃত হতে পারবেন।প্রিয় বন্ধুরা চলুন তাহলে দেরি না করে জেনে নেওয়া যাক ইসলামী ব্যাংক থেকে প্রবাসী লোন নেওয়ার নিয়ম সম্পর্কে বিস্তারিত সকল তথ্যঃ
ইসলামী ব্যাংক প্রবাসী লোন নেওয়ার জন্য সর্বপ্রথম আপনাকে আবেদন করতে হবে। আর আবেদন করার আগে আপনাকে আরো জানা উচিত আবেদন করতে কি কি কাগজপত্র দরকার হয়। আপনি যদি এই সমস্ত তথ্য না জেনে থাকেন তাহলে আপনার জন্য অনেক কষ্টকর হয়ে যাবে।
এজন্য আগে থেকে জেনে রাখতে হবে যে ইসলামী ব্যাংক থেকে প্রবাসী লোন নিতে আবেদন করার জন্য কি কি কাগজপত্র প্রয়োজন হয়। ইসলামী ব্যাংক থেকে প্রবাসীর লোন এর জন্য আবেদন করতে নিচে উল্লিখিত কয়েকটি কাগজপত্র প্রয়োজন লাগে-
- জাতীয় পরিচয় পত্রের ফটোকপি।
- গ্রাহকের ভিসা।
- পাসপোর্ট।
- সাইজের দুই কপি ছবি এবং
- গ্রাহকের মাসিক বেতনের রশিদ।
এবং পাশাপাশি তার সঙ্গে দুজন ব্যক্তিকে লাগবে যে ব্যক্তির অন্তত একটু টাকা পয়সা রয়েছে।তার কারণ হচ্ছে যে আপনি যদি কোন কারণবশত ব্যাংকের ঋণ পরিশোধ করতে না পারেন তারা যেন ঋন পরিশোধ করার দায়িত্ব নেন।উপরে উল্লেখিত এই কয়েকটি কাগজপত্র আপনার কাছে যদি থাকে তাহলে ইসলামী ব্যাংক থেকে প্রবাসী লোন নেওয়ার জন্য আবেদন করতে পারবেন।
ইসলামী ব্যাংক থেকে প্রবাসী লোন আবেদন করার নিয়ম
ইসলামী ব্যাংক থেকে প্রবাসী লোন আবেদন করার জন্য করতে হয় সেসব নিয়ে টেনশনে আছেন? আর নয় টেনশন। কেননা আজকের আর্টিকেলে আমি আপনাদের সুবিধার্থে আলোচনা করব ইসলামিক ব্যাংক থেকে প্রবাসী লোন নেওয়ার জন্য আবেদন করার নিয়ম বিস্তারিত সকল তথ্য।ইসলামী ব্যাংক প্রবাসী লোন নেওয়ার জন্য আবেদনের ক্ষেত্রে আপনি নিম্নলিখিত আবেদন করার ধাপগুলো অনুসরণ করতে পারেন।
সর্বপ্রথম আপনাকে অর্থাৎ আবেদনকারীকে অবশ্যই তার প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সবকিছু সংগ্রহ করে হাতের নাগালে রাখতে হবে। এক্ষেত্রে ওপরে যে কয়েকটি কাগজপত্রের কথা বলা হয়েছে সে কয়েকটি সংগ্রহ করতে হবে। এর বাইরে যদি কিছু কাগজপত্র লাগে তাহলে সেটা আপনি ব্যাংক থেকে জেনে নিতে পারবেন কিংবা ব্যাংকে হেল্পলাইনে কল দেওয়ার মাধ্যমে জানতে পারবেন।
আপনার সকল কাগজপত্র হাতে নিয়ে আপনি ইসলামী ব্যাংকের অফিসে গিয়ে সেই শাখা থেকে প্রবাসী লোন নেওয়ার জন্য আবেদন ফরমটি সংগ্রহ করে সঠিকভাবে পূরণ করবেন। এরপর আপনার সকল কাগজপত্রসহ ওই ফর্মটি ব্যাংকে জমা দিবেন। সকল কাগজপত্র জমা দেওয়ার আগে অবশ্যই চেক করে নিবেন আপনার সব ইনফরমেশন এবং ফরম পূরণ ঠিকঠাক আছে কিনা।
সবকিছু যদি ঠিক থাকে তারপরেই আপনি কাগজপত্র জমা দিবেন। সকল কাগজপত্র এবং ফরম জমা দেওয়ার পর ব্যাংক থেকে আপনার আবেদনের সকল কাগজ চেক করবে এবং আপনার আবেদনটির সঠিকভাবে করা হয়েছে কিনা সেটা চেক করবে। এরপর ব্যাংক থেকে আপনার কাগজপত্র সবকিছু যাচাই-বাছাই করার পর তারা আপনাকে বিশেষ বিবেচনা নেওয়ার পর লোন দেওয়া যাবে কিনা সে বিষয়টি কনফার্ম করে আপনাকে জানাবে যে, তারা কখন কিভাবে আপনাকে লোন দিতে চাই।
তবে আপনার সকল ধরনের কাগজপত্র ব্যাংকের জমা দেওয়ার পর অবশ্যই তাদের কাছ থেকে বিস্তারিত জেনে নিতে হবে যে আপনার পরবর্তী পদক্ষেপ গুলো কি কি সে সম্পর্কে।
ইসলামী ব্যাংক থেকে কত টাকা প্রবাসী লোন নেওয়া যায়
ইসলামী ব্যাংক থেকে কত টাকা প্রবাসী লোন নেওয়া যায় এই সম্পর্কে ইসলামী ব্যাংক নির্দিষ্ট করে কাউকে কিছু বলেনি। ইসলামী ব্যাংক থেকে প্রবাসী লোন হিসেবে আপনি কত টাকা পাবেন এটা নির্ভর করবে আপনি কি ধরনের কাজ করছেন তার ওপর। মূলত প্রবাসী লোন তারাই পাই যারা বিদেশে কাজ করে অনেক বছর ধরে এবং আর্থিকভাবে লেনদেন করে বিদেশ থেকে বাংলাদেশে।
শুধুমাত্র এই ধরনের ব্যক্তিরাই ইসলামী ব্যাংক থেকে প্রবাসী লোন নিতে পারবেন।আপনার কাজ অনুযায়ী ইসলামী ব্যাংক আপনাকে লোন দিবে। যদি আপনি বড় কোন কাজ করেন এবং আপনার মাসিক বেতন একটু বেশি হয় তাহলে ইসলামের ব্যাংক প্রবাসী লোন আপনাকে অনেক টাকা দেবে।
কিন্তু আপনি যদি ছোটখাটো কোন চাকরি করে থাকেন কিংবা মাসিক বেতন আপনার সেক্ষেত্রে আপনাকে ইসলামী ব্যাংক প্রবাসী অল্প টাকা দিবে। প্রবাসী ব্যাংক লোন নিতে হলে অবশ্যই ব্যাংক আপনার মাসিক ইনকাম দেখবে। আপনি যদি মাসে ভালো টাকা ইনকাম করতে পারেন তাহলে সব ব্যাংক আপনাকে অনেক বেশি টাকার লোন দিতে চাইবে।
আপনি আরো যদি ইসলামী ব্যাংক প্রবাসী লোন সম্পর্কে জানতে চান তাহলে সরাসরি আপনি ইসলামী ব্যাংকের অফিসে গিয়ে কথা বলতে পারেন। তবে ইসলামী ব্যাংক প্রবাসী লোন আপনাকে আনুমানিক ৫০ হাজার টাকা থেকে শুরু করে ১০ কোটি টাকা পর্যন্ত প্রবাসী লোন দিতে পারে।
ইসলামী ব্যাংক প্রবাসী লোনের মেয়াদ
আমাদের মধ্যে অনেকেই জানে না ইসলামী ব্যাংক প্রবাসী লোনের মেয়াদ কতদিন?ইসলামী ব্যাংক প্রবাসী লোনের মেয়াদ সাধারণত ১ থেকে ১০ বছরের জন্য। এছাড়াও আপনি কত টাকার লোন নিবেন বা ঋণ করবেন সেটার উপর নির্ভর করে আপনার কিস্তি এবং কিস্তি অনুযায়ী বছর নির্ধারণ হয়ে থাকে।ইসলামী ব্যাংক সাধারণত তিনটি ধাপ অনুসরণ করে লোন দিয়ে থাকে। স্বল্প মেয়াদি লোন, মধ্যমেয়াদি লোন এবং দীর্ঘমেয়াদি লোন।
ইসলামী ব্যাংক প্রবাসী লোন দেওয়ার উদ্দেশ্য
ইসলামী ব্যাংক প্রবাসী লোন দেওয়ার জন্য কিছু উদ্দেশ্য রয়েছে।এইজন্য প্রবাসীদের ইসলামিক ব্যাংক লোন দিয়ে থাকে। ইসলামী ব্যাংক প্রবাসী লোন এর উদ্দেশ্য হচ্ছেঃ
- বাংলাদেশের ইসলামী ব্যাংকের প্রবাসী লোন দেওয়ার মাধ্যমে মাধ্যমে ইসলামী ব্যাংকের গ্রাহকদের প্রধানের উৎসাহ করেন।
- এতে করে বাংলাদেশের নতুন কর্মসংস্থানের সুযোগের সৃষ্টি হয় এবং অবৈধ লেনদেন বন্ধ হয়ে যায়।
- প্রবাসীদের আর্থিক সহযোগিতা হয়।
- প্রবাসীদের দুঃখ কষ্ট এবং বিভিন্ন মানুষের চরিত্র বিবর্তন হয়ে থাকে।
- প্রবাসী উদ্যোক্তাদের আর্থিক সহযোগিতা হয়।
- মূলত এইসব কারণ কে লক্ষ্য রেখে ইসলামী ব্যাংক প্রবাসী লোন দিয়ে থাকে।
ইসলামী ব্যাংক থেকে আপনি কি কি কারণে লোন নিতে পারবেন
ইসলামী ব্যাংক থেকে কোন কোন কারণে আপনার লোন নিতে পারবেন সে সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন! প্রিয় পাঠক আজকের আর্টিকেলে আপনারা জানতে পারবেন ইসলামী ব্যাংক থেকে আপনি কোন কোন কারণে আসলে লোন নিতে পারবেন। ইসলামী ব্যাংক আপনাকে বিভিন্ন খাতে লোন দিয়ে থাকে।যেমন ধরুনঃ
- প্রবাসী লোন।
- ছোট ব্যবসার ক্ষেত্রে লোন।
- মহিলা উদ্যোক্তা।
- ইসলামী ব্যাংক কৃষি লোন।
- উদ্যোক্তা লোন।
- রিয়েল এস্টেট লোন।
- ট্রান্সপোর্ট লোন।
- গাড়ির লোন।
- কৃষি ক্ষেতে লোন।
- হাউজ লোন।
- ডাক্তার লোন।
উপরে উল্লেখিত এই কয়েকটি খাত থেকে আপনাকে ইসলামী ব্যাংক লোন দিতে পারবে।
ইসলামী ব্যাংকের লোনের ইন্টারেস্ট রেট কতটুকু
ইসলামী ব্যাংকের লোনের ইন্টারেস্ট রেট কতটুকু এ নিয়ে আমাদের মনে বিভিন্ন প্রশ্ন রয়েছে। এসব বিষয়ে পরিষ্কার করতে আমার আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে করতে থাকেন তাহলে পুরো বিষয়টি বুঝতে পারবেন। সর্বপ্রথম ইসলামী ব্যাংকের লোনের ইন্টারেস্ট রেট বিভিন্ন ক্ষেত্রে বিভিন্ন রকমের হতে পারে।
যদি আপনি ব্যক্তিগত লোন কিংবা ব্যবসায়িক উদ্দেশ্যের লোন নিয়ে থাকেন তাহলে আপনি কি পরিমান টাকা নিচ্ছেন তার উপর ভিত্তি করে আপনার ইন্টারেস্ট কাটবে। তবে ইসলামী ব্যাংকের ইন্টারেস্ট ব্যবসায়ী লোন এর ক্ষেত্রে সাধারণত ১২ শতাংশ থেকে ২৫ শতাংশের মধ্যে হতে পারে।তবে ব্যক্তিগত লোনের ক্ষেত্রে ইন্টারেস্ট ১০% থেকে ২০% হতে পারে।
আর আপনি যদি বাড়ি নির্মাণ করার জন্য লোন নিয়ে থাকেন তাহলে আপনার ১৬ পার্সেন্ট ইন্টারেস্ট হতে পারে। এক্ষেত্রে বলে রাখা ভালো যদি জেলাসহ কিংবা অন্যান্য অঞ্চলের জন্য লোন নিয়ে থাকেন তাহলে আপনার সর্বোচ্চ দেড় কোটি টাকা পর্যন্ত লোন দিতে পারে ইসলামী ব্যাংক। তবে অবশ্যই কিছু শর্তসাপেক্ষে আপনাকে ঋণের জন্য আবেদন করতে হবে।
ছাড়াও আপনি কোন কারণে লোন নিতে চাচ্ছেন কিংবা লোন পরিষদের বয়সসীমা এবং অন্যান্য ক্ষেত্রে ইসলামী ব্যাংক থেকে অন্যান্য ব্যাংকের কিছু আলাদা বিষয় থাকতে পারে। সে ক্ষেত্রে ইসলামী ব্যাংক এবং অন্যান্য ব্যাংকে সাথে কথা বলে আপনাকে বিষয়গুলো জেনে নিতে হবে।
FAQ:ইসলামী ব্যাংক থেকে প্রবাসী লোন নেওয়ার নিয়ম সম্পর্কে পাঠকের কিছু প্রশ্ন।
১.কোন ব্যাংক বিদেশে যেতে লোন দিয়ে থাকে?
ইসলামী ব্যাংকের পাশাপাশি আরো অন্যান্য বিভিন্ন ব্যাংক বিদেশ থেকে লোন দিতে পারে। তাদের মধ্যে রয়েছে সোনালী ব্যাংক, অগ্রণী ব্যাংক, পূবালী ব্যাংক এবং এনআরবি ব্যাংক ইত্যাদি। এদের মধ্যে এনআরবি ব্যাংক অন্যতম। এনআরবি গ্লোবাল ব্যাংক এবং এনআরবি কমার্শিয়াল ব্যাংক সম্প্রীতি বিদায় শুরু করেছে।
২.ইসলামে ব্যাংক থেকে লোন নেওয়া কি গুনাহ?
ছোট্ট প্রদান বা আদান যাই হোক না কেন এটা ইসলামী আইনের পরিপন্থী। সেক্ষেত্রে যেখানে মুসলমানদের কিছু লাভের আশায় ঋণ দেওয়া কিংবা অর্থ গ্রহণ করতে নিষেধ করা হয়েছে।
৩.বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় বেসরকারি ব্যাংক কোনটি?
বাংলাদেশের মধ্যে সবচেয়ে বড় বেসরকারি ব্যাংক হচ্ছে ইসলামী ব্যাংক। সাতটি ও পাঁচটি নির্দেশকের ভিত্তিতে করার রেংকিং এর মধ্যে এর ব্যাংকটির অবস্থান ২০২১ সালের কিছুটা তুলনায় 2022 সালে কিছুটা এগিয়েছে।
৪.বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সরকারি ব্যাংক কোনটি?
বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সরকারি ব্যাংক হচ্ছে সোনালী ব্যাংক পিএলসি। এটি দেশের বৃহত্তম ব্যাংক।
৫.সোনালী ব্যাংকে টাকা রাখা কি নিরাপদ?
সোনালী ব্যাংকে টাকা আমানত রাখা সব সময় অবশ্যই নিরাপদ।১০০ ভাগ নিরাপদ নিশ্চিন্তে সোনালী ব্যাংক যেকোনো ধরনের আমানত গ্রহণ করতে পারে এবং আমাদের প্রত্যেকের এই ব্যাংকের ওপর শতভাগ বিশ্বাস রাখা উচিত।
পাঠকের শেষকথা
প্রিয় পাঠক এতক্ষণ ধরে আমরা জানলাম ইসলামী ব্যাংক থেকে প্রবাসী লোন নেওয়ার নিয়ম সম্পর্কে বিস্তারিত সকল তথ্য।এছারাও আরও জানলাম ইসলামী ব্যাংকের লোনের ইন্টারেস্ট রেট কতটুকু,ইসলামী ব্যাংক থেকে আপনি কি কি কারণে লোন নিতে পারবেন,ইসলামী ব্যাংক প্রবাসী লোনের মেয়াদ।
এবং ইসলামী ব্যাংক থেকে প্রবাসী লোন আবেদন করার নিয়ম সম্পর্কে বিস্তারিত সকল তথ্য।বর্তমানে ইসলামী ব্যাংক খুবই জনপ্রিয়তার শিকড়ে পৌঁছে গেছে শুধুমাত্র তাদের শরীয়ত সম্মত ব্যাংকের প্রসেসের কারণে। ঠিক এই কারণেই সারা দেশের মানুষের কাছে ইসলামী ব্যাংক একটি আস্থার জায়গা তৈরি করে নিয়েছে।
দেশের বেকারত্বের কিংবা দারিদ্র্যের হার কমিয়ে দেশের নতুন নতুন উদ্যোক্তা তৈরি করে দেশ ও জাতির অর্থনীতির উন্নয়নের দিগন্তে পৌঁছে দিয়েছে ইসলামী ব্যাংক। সেই লক্ষ্যে তারা সবসময় কাজ করে যাচ্ছে। আশা করছি আজকের এই পোস্টটি পড়ে আপনারা উপকৃত হয়েছেন।যদি আপনি উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই আপনার বন্ধুদের সাথে পোস্টটি শেয়ার করবেন।
সে পর্যন্ত সবাই ভাল থাকবেন এবং সুস্থ থাকবেন।আজকে এই পর্যন্তই।দেখা হবে পরের কোন পোস্টে।আজকের এই পোস্টে যদি আপনার কোন মতামত থেকে থাকে তাহলে অবশ্যই আমাদের কমেন্ট বক্সে কমেন্ট করে জানাবেন।আর এধরনের আরো আর্টিকেল পড়তে এবং বিভিন্ন বিষয় সম্পর্কে জানতে আমার ওয়েবসাইটটি ফলো করুন।আর এতক্ষণ ধরে আমার আর্টিকেলের সাথে থাকার জন্য সকলকে ধন্যবাদ।আসসালামু আলাইকুম।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url