ছোট কিছু ব্যবসার আইডিয়া ও নতুন ব্যবসার আইডিয়া সম্পর্কে জানুন
ছোট কিছু ব্যবসার আইডিয়া ও নতুন ব্যবসার আইডিয়া সম্পর্কে জানুন আজকের আর্টিকেলে। বর্তমানে আমাদের মধ্যে অনেকেই আছেন যারা অল্প পুঁজি হওয়ার কারণে ছোট ব্যবসা আইডিয়াগুলো খুজে থাকেন। কিন্তু এই ডিজিটাল যুগে আপনার বিভিন্ন ধরনের ব্যবসাগুলো করতে অনেক সময় অনেক টাকার দরকার হয়।কিন্তু কম টাকার মধ্যেও ছোট ছোট কিছু ব্যবসা আইডিয়া রয়েছে সে সম্পর্কে অনেকেই জানে না। প্রিয় পাঠক আজকে আপনাদের সুবিধার্থে আমার আর্টিকেলের বিষয় নির্ধারণ করেছি ছোট কিছু ব্যবসার আইডিয়া ও নতুন ব্যবসার আইডিয়া সম্পর্কে বিস্তারিত সকল তথ্য নিয়ে।.
ছোট কিছু ব্যবসার আইডিয়া ও নতুন ব্যবসার আইডিয়া সম্পর্কে জানুন
ছোট কিছু ব্যবসার আইডিয়া ও নতুন ব্যবসার আইডিয়া সম্পর্কে জানতে হলে আমার আর্টিকেলে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়তে থাকুন। আশা করছি আমার আর্টিকেলটি পড়ার পর আপনি অনেক উপকৃত হতে পারবেন।আপনার যদি পুজি কম হয়ে থাকে তাহলে আপনি মাঝারি কিছু ব্যবসা করতে পারেন।
মাঝারি বা ছোট ব্যবসাকে পরবর্তীতে আপনি অনেক বড় কোন ব্যবসাতে রূপান্তরিত করতে পারবেন। যারা বাড়িতে বেকার বসে রয়েছেন তারা স্বল্প কিছু টাকা দিয়ে ছোট কিছু ব্যবসা শুরু করতে পারেন। বর্তমানে অনেক ধরনের ছোট ছোট ব্যবসা করে আপনি লাভবান হতে পারবেন। কিন্তু তার জন্য অবশ্যই আপনাকে পরিশ্রম করতে হবে। ছোট ছোট ব্যবসা গুলোর মধ্যে রয়েছেঃ
- খাবারের হোম ডেলিভারি ব্যবসা করা।
- অনলাইনে বিভিন্ন বেকারি দেওয়া।
- দর্জির দোকান।
- মেকআপ আর্টিস্ট।
- ফ্রিল্যান্সিং করা।
- কন্টেন্ট রাইটিং করা।
- ইউটিউব চ্যানেল খোলা।
- ফুলের দোকানের ব্যবসা।
- মোবাইল রিচার্জ এর দোকান।
- সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজমেন্ট।
- ইউটিউব চ্যানেল খোলা।
- অনলাইনে বিভিন্ন বই বিক্রি করা।
- অনলাইনে শিক্ষকতা করা।
- কাস্টমাইজ করা বিভিন্ন গায়ে হলুদের গয়না তৈরি।
- অনলাইনে দোকান দেওয়া ইত্যাদি।
বিউটি সেলুন দিতে পারেন
বর্তমানে মেয়েদের খুবই শখের একটি পেশা হচ্ছে বিউটি সেলুন। অনেকে আছে যারা অনলাইনে বিভিন্ন কোর্সের মাধ্যমে পার্লারের কাজ শিখে থাকে। বর্তমানে বিউটি সেলুন খোলা যেন খুবই লাভজনক একটি ব্যবসা হয়ে দাঁড়িয়েছে। যদি আপনার পরিচিত কেউ এই কাজে দক্ষ হয় তাহলে তাকে নিয়ে আপনি একটি বিউটি সেলুনের ব্যবসা শুরু করে দিতে পারেন।
ছোট কিছু ব্যবসার আইডিয়া ও নতুন ব্যবসার আইডিয়া হিসাবে একটি সেলুন খোলার চিন্তাভাবনা করতে পারেন। সেলুনের প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম আসলে ছোট থেকে শুরু করতে হবে। বিউটি সেলুন খোলার পরে আপনি বিউটি সেলুনের নাম দিয়ে একটি ফেসবুক পেজ খুলতে পারেন। এখান থেকেও আপনার অনেক কাস্টমার আসবে।
ফ্রিল্যান্সিং করা
বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং খুবই জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে তরুণ তরুণীদের মাঝে।ফ্রিল্যান্সার শব্দটি সর্বপ্রথম ১৮১৯ সালে ওয়াল্টার স্কট নামক একজন লেখকের বইয়ে ছাপানো হয়। এরপর থেকেই শুরু হয় ফ্রিল্যান্সিং নিয়ে বিভিন্ন কথা। ফ্রিল্যান্সিং নিয়ে শুরু হয় বিভিন্ন কল্পনা জল্পনা। বিভিন্ন জন একে বিভিন্নভাবে সংজ্ঞায়িত করে থাকেন।
ফ্রি শব্দের অর্থ হচ্ছে মুক্ত এবং লেন্সিং শব্দের অর্থ হচ্ছে যন্ত্রপাতি যেগুলো দ্বারা কাজ সম্পন্ন করা হয়।অর্থাৎ ফ্রিল্যান্সিং শব্দের পুরো অর্থ দাঁড়াচ্ছে এরকম যে, কোন কাজ মুক্ত স্বাধীনভাবে করা।ফ্রিল্যান্সিং মূলত এক ধরনের পেশা যেখানে আমরা বিভিন্নভাবে কাজ করে আমাদের প্রয়োজনমতো অর্থ উপার্জন করে থাকি। এটা হতে পারে দেশের ভেতরে এবং হতে পারে দেশের বাইরে।ছোট কিছু ব্যবসার আইডিয়া ও নতুন ব্যবসার আইডিয়া হিসাবে আপনি ফ্রিল্যান্সিং দিয়ে শুরু করতে পারেন।
অর্থাৎ আমরা দেশের বাইরে কাজ করেও অর্থ উপার্জন করতে পারি।এটা একটা সাধারণ চাকরির মতোই কিন্তু সেটা আপনার ইচ্ছা মতো আপনি করতে পারবেন। অনেক সময় আপনার কাজ করতে ইচ্ছা নাও করতে পারে সেক্ষেত্রে আপনি কাজ বন্ধ রাখতে পারেন।অল্প পুঁজিতে নারী উদ্যোক্তাদের জন্য হতে পারে এটি সেরা লাভজনক ব্যবসা আইডিয়া। এই ফ্রিল্যান্সিং থেকে আপনি একসময় মাসে মাসে লক্ষ লক্ষ টাকা ইনকাম করতে পারবেন।
ডিজিটাল মার্কেটিং এজেন্স
ডিজিটাল মার্কেটিং বলতে সাধারণত বোঝায় ডিজিটালভাবে বিভিন্ন কোম্পানির মার্কেটিং করা। আজকাল ফেসবুকের দুনিয়ায় ডিজিটাল ভাবে মার্কেটিং করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। ডিজিটাল মার্কেটিং এর জগতে আপনার একটু অভিজ্ঞতা থাকলে আপনি একটি ব্যবসা শুরু করে দিতে পারবেন।
এখনকার দিনে বেশিরভাগ ব্যবসা অনলাইনে বাড়াতে ডিজিটাল মার্কেটিং এর সাহায্য নিয়ে থাকে কমবেশি সকলেই। এক্ষেত্রে আপনি সোশ্যাল মিডিয়াম মার্কেটিং কিংবা এসিও করা অথবা বিভিন্ন কনটেন্ট কৌশল যদি জানতে পারেন তাহলে অবশ্যই এর মাধ্যমে আপনি একটি ব্যবসা শুরু করতে পারবেন।
টিউশন ক্লাস করানো
হয়তো আপনি ভাবছেন যে কিভাবে সম্ভব! হ্যাঁ প্রিয় বন্ধুরা আপনার কাছে যদি কিছু টাকা থাকে এর মাধ্যমে আপনি একটি প্রতিষ্ঠান দাঁড় করিয়ে দিতে পারবেন।টিউশন ছাড়াও যদি আপনার বিশেষ কোনো দক্ষতা থেকে থাকে তাহলে স্থানীয় বাজারে আপনি ছাত্রদের ছাত্রীদের নিয়ে একটি পড়াশোনার প্ল্যাটফর্ম শুরু করে দিতে পারেন।
এক্ষেত্রে আপনি বাজারে একটি ঘর ভাড়া নিতে পারেন যেখানে আপনি ছাত্র-ছাত্রীদের ক্লাস করাতে পারবেন। এভাবেই আপনার কাছে থাকা কিছু টাকা দিয়ে আপনি ক্লাস করিয়ে একটা ব্যবসা দাঁড় করিয়ে দিতে পারবেন।ছোট কিছু ব্যবসার আইডিয়া ও নতুন ব্যবসার আইডিয়া হিসাবে আপনি টিউশন ক্লাস করাতে পারেন।
ব্লগিং করে
আজকাল ব্লগিং করে আপনি মাসে হাজার হাজার টাকা ইনকাম করতে পারেন।চাইলে নিজের অভিজ্ঞতা এবং আপনার জ্ঞানকে কাজে লাগিয়ে সহজে আপনি কন্টেন্ট লিখে ব্লগিং শুরু করতে পারেন। এর মাধ্যমে আপনার অভিজ্ঞতা এবং নিজের জ্ঞানকে পুরো বিশ্বের সাথে শেয়ার করতে পারবেন।
প্রতিদিন আপনার কাজের পাশাপাশি তিন থেকে চার ঘন্টা সময় দিলে আপনি ব্লগিং করে মাসে হাজার হাজার টাকা ইনকাম করতে পারবেন। এখন আপনার মনে হতে পারে যে ব্লগিং কিভাবে শুরু করবেন! ব্লগিং থেকে টাকা ইনকাম করার জন্য সর্বপ্রথম আপনাকে ব্লগিং ওয়েবসাইট খুলে ফেলতে হবে। ব্লগিং ওয়েবসাইট খুলতে আপনাকে অবশ্যই ডোমেইন হোস্টিং কিনতে হবে।
এখানে ডোমেইন হোস্টিং কেনার জন্য আপনার কিছু টাকা খরচ হতে পারে। এরপরে ডোমেন হোস্টিং কিনে আপনি শুরু করে দিতে পারেন আপনার ব্লগে কাজ। এরপর আপনি ব্লগের জন্য একটি নিস কিংবা বিষয় নির্ধারণ করুন। তারপর আপনি যে বিষয়গুলো নিয়ে ভালো লিখতে পারবেন সেগুলো নিয়ে লেখালেখি শুরু করে দিন।
ওয়েবসাইটে প্রতিদিন কনটেন্ট লিখে পাবলিশ করুন এরপর পর্যাপ্ত পরিমাণ ডিজিটাল আসলে গুগল এডসেন্স এর মাধ্যমে আপনি অ্যাড দেখিয়ে টাকা ইনকাম করতে পারবেন।
বিভিন্ন ইভেন্ট প্ল্যানিং
ছোট কিছু ব্যবসার আইডিয়া ও নতুন ব্যবসার আইডিয়া হিসাবে আপনার কাছে যদি কিছু টাকা থাকে তাহলে আপনি ইভেন্ট প্ল্যানিং করে একটি ব্যবসা শুরু করে দিতে পারেন।আজকাল বিয়ের অনুষ্ঠান কিংবা জন্মদিন অথবা বিভিন্ন ইভেন্টের জন্য আমরা সুন্দরভাবে ঘর সাজিয়ে থাকি বা বাড়ি সাজিয়ে থাকি। এই বাড়ি কিংবা ঘর সাজানোর জন্য অবশ্যই আমরা ইভেন্টের লোকদের সাথে কথা বলে থাকি।
আর আপনি যদি ইভেন্ট প্ল্যানিং নিয়ে কাজ করে থাকেন তাহলে পরবর্তীতে আপনি এদিকে বড় একটি ব্যবসার রূপ দিতে পারবেন। প্রাথমিকভাবে অল্প কিছু সরঞ্জাম নিয়ে ঠিকভাবে লোকেশন নির্বাচন করে আপনি এই ব্যবসা শুরু করতে পারেন। তবে পরবর্তীতে এটি আরো বড় ব্যবসায় দাড় করাতে পারবেন।এভাবে স্বল্প পুঁজিতে আপনি চাইলে একটি ব্যবসা দাঁড় করিয়ে দিতে পারবেন।
অনলাইন বেকারি
আমরা জন্মদিন কিংবা অ্যানিভার্সারিতে অথবা বন্ধুর বার্থডেতে বিভিন্ন ধরনের কেক কিনে থাকি। এছাড়াও আজকাল যে কোন প্রোগ্রামে কেকের বেশ কদর রয়েছে। আপনি যদি বিভিন্ন রকম কেক বানাতে পছন্দ করেন তাহলে আপনার জন্য এই ব্যবসা করা খুবই সহজ। আজকাল কেক বানিয়ে সেটা ক্রেতাদের ঘরে পৌঁছে দেয় অনেকে।
আপনি যদি কেক বানাতে পছন্দ করেন কিংবা বিভিন্ন রেসিপি বানাতে ভালোবাসেন তাহলে আজ থেকে অনলাইন বেকারির দোকান দিয়ে দিন। সেখান থেকে আপনি মোটা অংকের টাকা ইনকাম করতে পারবেন এবং পরবর্তীতে এটি একটি বড় ব্যবসা প্রতিষ্ঠান রূপে দাঁড় করাতে পারবেন।
ফলের জুসের ব্যবসা
প্রচণ্ড গরমে যখন জনমানব অতিষ্ঠ হয়ে যায় তখন একটু ঠান্ডা পানি কিংবা ফলের জুস আমাদের স্বস্তি দিয়ে থাকে। আর আপনি যদি এই ধরনের কাজ করতে পছন্দ করেন তাহলে এখান থেকে আপনি মোটা অংকের টাকা ইনকাম করতে পারবেন।
আপনার কাছে যদি কিছু টাকা থাকে এবং যদি এটা আপনি ভালোভাবে কাজে লাগাতে পারেন তাহলে সেই টাকা থেকে আপনি অনেক টাকা ইনকাম করতে পারবেন।বাজারের আশেপাশে বিভিন্ন অফিস কিংবা স্কুল কলেজের সামনে একটি জুসের দোকান দিয়ে দিন। সেখান থেকে আপনার প্রচুর পরিমাণে ব্যবসা শুরু হবে।এভাবে চাইলে নারীরা নিজেরা উদ্যোক্তা হতে পারবে।
সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজার কিংবা ভার্চুয়াল অ্যাসিস্ট্যান্ট
বর্তমান যুগে সোশ্যাল মিডিয়ার ব্যাপক ব্যবহার হওয়ার কারণে বিভিন্ন জায়গায় সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজার কিংবা ভার্চুয়াল এসিস্ট্যান্ট এর গুরুত্ব অনেক বেশি। এখন প্রায় প্রত্যেক ব্যবসার একটা অনলাইন পেজ রয়েছে এটা আমরা সকলেই জানি। সবগুলো পেজের বেশিরভাগ ব্যবস্থাপনা ভালো না হওয়ার কারণে অনেক সময় প্রয়োজনীয় সাফল্য আসে না।
এজন্য প্রয়োজনীয় সাফল্য পেতে আমরা সোশ্যাল মিডিয়াতে বিভিন্ন ধরনের ফেসবুক পেজ খুলে থাকি।আর এই ফেসবুক পেজ ভালোভাবে দেখা করার জন্য আমরা একজন সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজার নিয়োগ দিয়ে থাকি।নারীদের মধ্যে যারা বাইরে কোন কাজ করতে পছন্দ করেন না কিংবা বাসায় বসে ইন্টারনেটের কাটিয়ে দিতে পছন্দ করেন তাদের জন্য এই ধরনের কাজটি অনেক সাফল্যময় হতে পারে।
কেননা আপনি ঘরে বসে খুব সহজেই দুই তিনটি পেজ একসাথে রক্ষণাবেক্ষণ করতে পারবেন কিংবা পোস্ট করতে পারবেন অথবা আপনি পেজের মেসেজের উত্তর দিতে পারবেন। তবে ঘরে বসে পার্টটাইম কাজ করে আপনি বাড়তি হাত খরচ করতে পারবেন।
অনলাইনে পোশাক বিক্রির দোকান দেওয়া
আপনি সর্বপ্রথম অফলাইনে একটি ওষার বিক্রির দোকান দিতে পারেন। তারপর আপনি যদি আরও বেশি জনপ্রিয় হয়ে উঠতে চান তাহলে অনলাইনেও পোশাকের দোকান দিতে পারেন। এতে করে আপনার প্রয়োজনের চেয়ে অধিক পরিমাণে অনলাইনে পোশাকের ব্যবসা হবে।আপনি চাইলে স্বল্প পুঁজিতে ঘরে বসে অনলাইনে এই ব্যবসাটি করতে পারেন।
এক্ষেত্রে এই ব্যবসা করার জন্য আপনার কিছু সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে এবং কিছু নিয়ম-নীতি মেনে চলতে হবে। প্রোডাক্ট এর ফটোগ্রাফি কিংবা প্রোডাক্ট এর ভিডিও হতে হবে অনেক বেশি আকর্ষণীয়। যাতে একজন ক্লাইন্ট দেখলেই তার নিতে ইচ্ছা করে। আপনার ড্রেসের মধ্যে ডিজাইনের থাকতে হবে বিভিন্নতা।বিভিন্ন পোশাক হতে হবে বিভিন্ন রকমের।
প্রতিযোগিতামূলক বাজারের টিকে থাকার জন্য আপনার নির্ধারিত দাম ধরতে হবে। নির্দিষ্ট ট্রেন্ড সম্পর্কে আপনার কার্যগত জ্ঞান থাকা আবশ্যক।ছোট কিছু ব্যবসার আইডিয়া ও নতুন ব্যবসার আইডিয়া বাস্তবায়ন করতে আপনি অনলাইনে বিভিন্ন পোশাক বিক্রির দোকান দিতে পারেন।
ট্যুর গাইড
বাঙালিরা সবসময় ঘোরাফেরা করতে পছন্দ করে।কিন্তু ঘোরাফেরার জন্য অনেক সময় তারা বিভিন্ন ট্যুর গাইডের ওপর নির্ভর করে থাকেন। ফ্লাইট কিংবা ট্রেনের টিকিট বুকিং অথবা হোটেল বুকিং থেকে শুরু করে সম্পূর্ণ করে প্ল্যান করা পুরোটাই দায়িত্ব নিতে হবে আপনার। এক্ষেত্রে আপনার কাছে থাকা পুঁজি দিয়ে একটি অফিস খুলে ফেলুন।
সেখানে বিভিন্ন স্কুল বা কলেজে স্কুল করাতে পারলে অথবা বিভিন্ন অফিসের ট্যুর করাতে পারলে এখান থেকে আপনি নিয়মিত ব্যবস্থা করতে পারবেন।নিশ্চয়ই এটি কম খরচে লাভজনক একটি ব্যবসা।আপনাকে শুধুমাত্র অফিস নিয়ে বসে থাকলেই হবে না বরং আপনাকে একটি ফেসবুক পেজ এবং ওয়েবসাইট তৈরি করতে হবে যেখান থেকে লোকজন আপনার সাথে যোগাযোগ করতে পারে।
এবং সেই ওয়েবসাইট এবং ফেইসবুক পেজের মাধ্যমে আপনি হোটেলের সঙ্গে যোগাযোগ রাখতে পারবেন এবং বিভিন্ন ট্রাভেল এজেন্ট কমিশনের রেট জেনে নিতে পারবেন। বর্তমানে ট্যুর গাইড খুবই লাভজনক একটি ব্যবসা হয়ে দাঁড়িয়েছে।
নাচ গান কিংবা আঁকার স্কুল
আপনার মধ্যে যদি নাচ গান কিংবা বিভিন্ন ছবি আঁকার দক্ষতা থেকে থাকে তাহলে সেই দক্ষতা কে কাজে লাগিয়ে অল্প কিছু বিনিয়োগ করে আপনি ব্যবসা দাঁড় করে দিতে পারেন।এছাড়াও আপনি নিজের বাড়িতে এরকম একটি স্কুল খুলতে পারেন কিংবা কোন রুম ভাড়া নিয়ে সেখানে ছাত্রছাত্রীদের শেখাতে পারেন।
এছাড়াও আপনি চাইলে ছাত্র-ছাত্রীদের বাড়ি গিয়ে তাদের নাচ গান কিংবা ছবি আঁকা শেখাতে পারেন। তবে এর জন্য আপনাকে প্রচুর পরিমাণ ধৈর্যশীল এবং দায়িত্ববান হতে হবে।এই ধরনের ব্যবসায় প্রচার সাধারণত লোকমুখে হয়ে থাকে। আর আপনি যদি ছাত্রছাত্রীদের খুশি করতে পারেন তাহলে আরো অন্যান্য ছাত্রছাত্রী আপনার স্কুলে ভর্তি হবে।
গ্রাফিক্স ডিজাইন শিখে
গ্রাফিক্স ডিজাইন হল আপনার সৃজনশীল তাকে কাজে লাগিয়ে রং রেখার মাধ্যমে আপনার মনের ভাব প্রকাশ করা। বর্তমানে গ্রাফিক্স ডিজাইন খুবই জনপ্রিয়। গ্রাফিক্স ডিজাইন শিখিয়ে এর মাধ্যমে মার্কেটপ্লেসে আপনি খুব সহজেই কাজ পেতে পারেন। গ্রাফিক্স ডিজাইনের মধ্যে বিভিন্ন কাজ রয়েছে। যেমনঃ
- লোগো ডিজাইন।
- বিভিন্ন ব্যানারের ডিজাইন।
- বিজনেস কার্ড ডিজাইন।
- বিভিন্ন প্যাকেজিং ডিজাইন কিংবা
- টিশার্ট ডিজাইন।
- বুক কভার ডিজাইন।
আপনি যদি এসব কাজে দক্ষতা অর্জন করতে পারেন তবে সহজেই অনলাইন মার্কেটপ্লেস ফাইবারে কাজ পেতে পারেন। আপনার কাছে থাকা সামান্য গ্রাফিক্স ডিজাইনের একটি কোর্স করে নিতে পারেন। তারপর আপনি মাসে হাজার হাজার টাকা ইনকাম করতে পারবেন ।
চায়ের দোকান কিংবা ফুডকার্ড
আপনার কাছে থাকায় সামান্য কিছু টাকা দিয়ে আপনি চায়ের দোকান নিতে পারেন। বাজারে সুন্দর একটি জায়গায় একটি চায়ের দোকান দিয়ে ফেলুন অথবা একটি স্টল বসানোর জায়গা কিনে ফেলুন।মোটামুটি দশ হাজার টাকার মধ্যে দোকানটি হয়ে যাবে। এরপর চায়ের দোকানটি ভালোভাবে সাজিয়ে ফেলুন। এভাবে দেখবেন আপনার মাঝে হাজার হাজার টাকা ইনকাম হচ্ছে।
এছাড়াও আপনি যদি বিভিন্ন ফাস্টফুড তৈরি করতে পারে তাহলে চায়ের দোকানের পাশাপাশি বিভিন্ন ফাস্টফুড বিক্রি করবেন।এর মাধ্যমে আপনি মাসে হাজার হাজার টাকা ইনকাম করতে পারবেন মাত্র অল্প কিছু টাকা বিনিয়োগের মাধ্যমে। এভাবেই আপনি ছোট কিছু ব্যবসার আইডিয়া হিসেবে চায়ের দোকান কিংবা ফুড কার্ড দেওয়ার আইডিয়াটি বেছে নিতে পারেন।
শখের জিনিস বিক্রি
আপনার মধ্যে যদি নতুন কোন জিনিস সৃষ্টি করার সৃজনশীলতা থাকে যেমন ধরুন কোন হস্তশিল্প কিংবা কাস্টমার করা বিভিন্ন জিনিস। তাহলে আপনি অনলাইনে কিংবা অফলাইনে একটি দোকান নিয়ে নিতে পারেন।যদি ভালো জামা কাপড় বানাতে পারেন কিংবা বুটিক ডিজাইন করতে পারেন অর্থাৎ জামা কাপড়ের সুন্দর সুতা দিয়ে সেলাই করে ডিজাইন করতে পারেন তাহলে আপনি আজ থেকে একটি ফেসবুক পেজ তৈরি করতে পারেন অথবা বাজারে একটি দোকান নিয়ে নিতে পারেন।
ফটোগ্রাফি করা
ছোট কিছু ব্যবসার আইডিয়া ও নতুন ব্যবসার আইডিয়ার মধ্যে ফটোগ্রাফি অন্যতম।আজকাল ডিজিটাল যুগে অনেক ছেলেমেয়েদের স্বপ্ন থাকে বা শখ থাকে ফটোগ্রাফি করার। এবং এটি একটি ভালো আইডিয়া টাকা উপার্জন করার জন্য।
কেননা বিভিন্ন স্কুল কলেজের প্রোগ্রামে আমরা বাইরে থেকে ফটোগ্রাফার নিয়ে এসে থাকি। এবং তাদেরকে মোটা অংকের টাকা দিয়ে থাকি। এজন্য আপনার টাকা উপার্জন করতে হলে এবং সব পূরণ করতে হলে আজকে থেকে ফটোগ্রাফি শুরু করে দিন।
রাইড শেয়ারিং
আজকাল ছেলেদের অনেকেরই নিজস্ব বাইক দেখা যায়। তারা চাইলেই বাইকটা ইনকামের আরেকটি মাধ্যম হিসেবে গড়ে তুলতে পারেন। আপনার পার্ট টাইম সময়ে রাইড শেয়ারিং এর মাধ্যমে আপনি টাকা উপার্জন করতে পারেন খুব সহজেই। এছাড়াও আপনি একটি মাধ্যম বা রাইট শেয়ারিং ওয়েবসাইট রয়েছে যেগুলোতে আপনি রাইড শেয়ারিং ওয়েবসাইটের সাথে সংযুক্ত করে ইনকাম করতে পারেন।
কফি শপ
কফি খেতে পছন্দ করে না এরকম লোক খুঁজে পাওয়া বড় দোষের। কমবেশি সকলেই আমরা কফি খেতে পছন্দ করে থাকি।এখন আপনার কাছে মনে হতে পারে কফির শপের আইডিয়াটা অনেক বেশি কমন। কিন্তু আমি বলব কফি শপের আইডিয়াটা অনেক বেশি কমন মনে হলেও এটি খুবই ইফেকটিভ একটি ব্যবসা আইডিয়া।কফি শপ খুলতে গেলে আপনার খুব বেশি টাকার প্রয়োজন হবে না।
একইভাবে এই শপ দেওয়ার জন্য আপনার খুব বেশি জায়গার প্রয়োজন হবে না এমন কি বেশি জিনিসপত্রের দরকারও হবে না। শুধুমাত্র একটি ভালো লোকেশন নির্ধারণ করে কফি শপ দিতে হবে। কেননা নির্দিষ্ট একটি লোকেশনে না দিলে কফি শপ ভালো চলবে না।সঠিক জায়গা নির্ধারণ করে একটি কফিশপ দিতে পারলে সেখানে অনেক বেশি কাস্টমার পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। ২০২৫ সালের জন্য হতে পারে আপনার একটি স্মার্ট ব্যবসা আইডিয়া।
ই-কমার্স বিজনেস
এমন একটি ব্যবসা প্লাটফর্ম যেখানে আপনি চাইলে যে কোন ব্যবসা শুরু করতে পারেন।আপনার যদি ইতিমধ্যে কোন ধরনের পণ্য কেনা থাকে যা আপনি সেল করতেছেন তাহলে আজ থেকে আপনি চাইলে ই-কমার্সে কনভার্ট করে অনলাইনে সেল করতে পারবেন। বর্তমানে ডিজিটাল দুনিয়ায় ই কমার্স অনেক বড় একটি জায়গায় চলে গেছে এবং অনেক বেশি মানুষ এখান থেকে কেনাবেচা করছে।
তবে ই-কমার্স ব্যবসা শুরু করার আগে এই বিষয় নিয়ে আপনার পূর্ণাঙ্গ ধারণা থাকা খুবই জরুরী। প্রতিটি খুঁটিনাটি স্টেপ সম্পর্কে আপনার তুলনা থাকতে হবে না হলে এই ইন্ডাস্ট্রিতে অনেক বড় লসের সম্ভাবনা রয়েছে।
ট্রাভেলস এন্ড ট্যুরিজম
বাঙালিরা সবসময় ঘোরাফেরা করতে পছন্দ করে।কিন্তু ঘোরাফেরার জন্য অনেক সময় তারা বিভিন্ন ট্যুর গাইডের ওপর নির্ভর করে থাকেন। ফ্লাইট কিংবা ট্রেনের টিকিট বুকিং অথবা হোটেল বুকিং থেকে শুরু করে সম্পূর্ণ করে প্ল্যান করা পুরোটাই দায়িত্ব নিতে হবে আপনার। এক্ষেত্রে আপনার কাছে থাকা পুঁজি দিয়ে একটি অফিস খুলে ফেলুন।
সেখানে বিভিন্ন স্কুল বা কলেজে স্কুল করাতে পারলে অথবা বিভিন্ন অফিসের ট্যুর করাতে পারলে এখান থেকে আপনি নিয়মিত ব্যবস্থা করতে পারবেন।নিশ্চয়ই এটি কম খরচে লাভজনক একটি ব্যবসা।আপনাকে শুধুমাত্র অফিস নিয়ে বসে থাকলেই হবে না বরং আপনাকে একটি ফেসবুক পেজ এবং ওয়েবসাইট তৈরি করতে হবে যেখান থেকে লোকজন আপনার সাথে যোগাযোগ করতে পারে।
এবং সেই ওয়েবসাইট এবং ফেইসবুক পেজের মাধ্যমে আপনি হোটেলের সঙ্গে যোগাযোগ রাখতে পারবেন এবং বিভিন্ন ট্রাভেল এজেন্ট কমিশনের রেট জেনে নিতে পারবেন। বর্তমানে ট্রাভেলস এন্ড ট্যুরিজম খুবই লাভজনক একটি ব্যবসা হয়ে দাঁড়িয়েছে। ২০২৫ সালের জন্য হতে পারে আপনার একটি স্মার্ট ব্যবসা আইডিয়া।কাস্টমাইজ করা বিভিন্ন গায়ে হলুদের গয়না তৈরি
আপনি সৃজনশীলতাকে কাজে লাগিয়ে বিভিন্ন ধরনের গায়ে হলুদের কাস্টমাইজ করা গয়না তৈরি করার চেষ্টা করুন এবং সেগুলো বিক্রি করার মাধ্যমে একটি লাভজনক ব্যবসা করতে পারেন। বিভিন্ন ধরনের কাস্টমার করা আকর্ষণীয় ডিজাইনের গয়না তৈরি করুন এবং সেগুলো বাজারে বিক্রি করুন। আজকাল বাজারে এই ব্যবসাটির বেশ ভালো জনপ্রিয়তা রয়েছে।
গায়ে হলুদের জন্য সকলেই এই গয়নাগুলো ব্যবহার করে থাকেন। এই ব্যবসার জন্য আপনার খুব বেশি পুঁজির প্রয়োজন নেই। নিজেই ঘরে বসে এই কাস্টমার গয়নাগুলো তৈরি করে অনলাইনে এবং বাজারে দুই জায়গায় বিক্রি করতে পারবেন এবং এতে করে আপনি অনেক লাভবান হতে পারবেন।
দর্জির দোকান দেওয়া
ছোট কিছু ব্যবসা শুরু করার আইডিয়া মাথায় আসলেই দর্জির দোকানের কথা ভাবতে পারেন। অর্থাৎ ছোট একটি দোকান ঘর ভাড়া নিয়ে সেখানে আপনার দর্জির কাজগুলো শুরু করা যাবে খুব সহজে। তবে মনে রাখুন দর্জির দোকান দেওয়ার জন্য অবশ্যই আপনাকে দক্ষতা থাকতে হবে।কেননা যদি আপনি ভাল কাপড় বানাতে না পারেন তাহলে আপনার দর্জির দোকান ব্যবসা চলবে না।
আপনার বাড়িতে বসে এই কাজটিও করতে পারেন। তবে বিভিন্ন ধরনের পাড়া বা মহল্লায় অথবা বাজারের জনসমাগম অঞ্চলে দর্জির দোকান দিলে আপনার অনেক ভালো ব্যবসা চলবে। আর যদি আপনার বাড়িতে বসে কাজ করার ইচ্ছা থাকে তাহলে আপনার বাড়িতে ঘরে বসেও করতে পারেন। তবে আপনার দক্ষতা অনুযায়ী আপনি এই কাজগুলোতে বা এই ব্যবসা গুলোতে লাভবান হতে পারবেন।
বাঙালিরা সবসময় ঘোরাফেরা করতে পছন্দ করে।কিন্তু ঘোরাফেরার জন্য অনেক সময় তারা বিভিন্ন ট্যুর গাইডের ওপর নির্ভর করে থাকেন। ফ্লাইট কিংবা ট্রেনের টিকিট বুকিং অথবা হোটেল বুকিং থেকে শুরু করে সম্পূর্ণ করে প্ল্যান করা পুরোটাই দায়িত্ব নিতে হবে আপনার। এক্ষেত্রে আপনার কাছে থাকা পুঁজি দিয়ে একটি অফিস খুলে ফেলুন।
সেখানে বিভিন্ন স্কুল বা কলেজে স্কুল করাতে পারলে অথবা বিভিন্ন অফিসের ট্যুর করাতে পারলে এখান থেকে আপনি নিয়মিত ব্যবস্থা করতে পারবেন।নিশ্চয়ই এটি কম খরচে লাভজনক একটি ব্যবসা।আপনাকে শুধুমাত্র অফিস নিয়ে বসে থাকলেই হবে না বরং আপনাকে একটি ফেসবুক পেজ এবং ওয়েবসাইট তৈরি করতে হবে যেখান থেকে লোকজন আপনার সাথে যোগাযোগ করতে পারে।
এবং সেই ওয়েবসাইট এবং ফেইসবুক পেজের মাধ্যমে আপনি হোটেলের সঙ্গে যোগাযোগ রাখতে পারবেন এবং বিভিন্ন ট্রাভেল এজেন্ট কমিশনের রেট জেনে নিতে পারবেন। বর্তমানে ট্রাভেলস এন্ড ট্যুরিজম খুবই লাভজনক একটি ব্যবসা হয়ে দাঁড়িয়েছে। ২০২৫ সালের জন্য হতে পারে আপনার একটি স্মার্ট ব্যবসা আইডিয়া।
কাস্টমাইজ করা বিভিন্ন গায়ে হলুদের গয়না তৈরি
আপনি সৃজনশীলতাকে কাজে লাগিয়ে বিভিন্ন ধরনের গায়ে হলুদের কাস্টমাইজ করা গয়না তৈরি করার চেষ্টা করুন এবং সেগুলো বিক্রি করার মাধ্যমে একটি লাভজনক ব্যবসা করতে পারেন। বিভিন্ন ধরনের কাস্টমার করা আকর্ষণীয় ডিজাইনের গয়না তৈরি করুন এবং সেগুলো বাজারে বিক্রি করুন। আজকাল বাজারে এই ব্যবসাটির বেশ ভালো জনপ্রিয়তা রয়েছে।
গায়ে হলুদের জন্য সকলেই এই গয়নাগুলো ব্যবহার করে থাকেন। এই ব্যবসার জন্য আপনার খুব বেশি পুঁজির প্রয়োজন নেই। নিজেই ঘরে বসে এই কাস্টমার গয়নাগুলো তৈরি করে অনলাইনে এবং বাজারে দুই জায়গায় বিক্রি করতে পারবেন এবং এতে করে আপনি অনেক লাভবান হতে পারবেন।
দর্জির দোকান দেওয়া
ছোট কিছু ব্যবসা শুরু করার আইডিয়া মাথায় আসলেই দর্জির দোকানের কথা ভাবতে পারেন। অর্থাৎ ছোট একটি দোকান ঘর ভাড়া নিয়ে সেখানে আপনার দর্জির কাজগুলো শুরু করা যাবে খুব সহজে। তবে মনে রাখুন দর্জির দোকান দেওয়ার জন্য অবশ্যই আপনাকে দক্ষতা থাকতে হবে।কেননা যদি আপনি ভাল কাপড় বানাতে না পারেন তাহলে আপনার দর্জির দোকান ব্যবসা চলবে না।
আপনার বাড়িতে বসে এই কাজটিও করতে পারেন। তবে বিভিন্ন ধরনের পাড়া বা মহল্লায় অথবা বাজারের জনসমাগম অঞ্চলে দর্জির দোকান দিলে আপনার অনেক ভালো ব্যবসা চলবে। আর যদি আপনার বাড়িতে বসে কাজ করার ইচ্ছা থাকে তাহলে আপনার বাড়িতে ঘরে বসেও করতে পারেন। তবে আপনার দক্ষতা অনুযায়ী আপনি এই কাজগুলোতে বা এই ব্যবসা গুলোতে লাভবান হতে পারবেন।
জুতার ব্যবসা করা
ছোট কিছু ব্যবসার আইডিয়া ও নতুন ব্যবসার আইডিয়া হিসাবে জুতার ব্যবসা করতে পারেন।আজকাল মানুষ জামা কাপড়ের পাশাপাশি জুতা কেনার ক্ষেত্রেও অনেক বেশি সতর্ক থাকে। সবাই এখন নিজেদের পোশাকের সাথে মানানসই জুতা কিনতে পছন্দ করে। বাজার দেখলে বোঝা যায় বাজার থেকে প্রতিদিন লাখ লাখ টাকার টু তা বিক্রি হচ্ছে। আপনার যদি জুতার সম্পর্কে ভালো জ্ঞান থাকে তাহলে আপনি জুতার মান বুঝে জুতার ব্যবসাটি করতে পারেন।
তবে আরেকটি বিষয় আপনাকে মাথায় রাখতে হবে সেটা হচ্ছে যুগের চাহিদা অনুযায়ী আপনার জুতার কালেকশন রাখতে হবে।আপনি অনলাইনে একটি জুতার দোকান করতে পারেন। এক্ষেত্রে বিভিন্ন উপায় অনলাইনে লোকেরা আপনার জুতা পছন্দ করবে এবং সেই জুতা সম্পর্কে ডিটেলস আপনি দিয়ে রাখবেন সেখান থেকে তারা অনুসন্ধান করতে পারবে।
এছাড়াও আপনি বাজারে একটি ছোট দোকান ঘর নিয়ে সেখানে জুতার ব্যবসা চালু করে দিতে পারেন। আপনি যদি সকাল থেকে বিকাল পর্যন্ত অফিসে থাকেন তাহলে সন্ধ্যার পর থেকে দোকানে বসতে পারবেন। দেখবেন গ্রাহকরা অবশ্যই আপনার কাছে আসবে। এছাড়া অনেক গ্রাহক আপনার অনলাইনে জুতার পেজ থেকে পছন্দ করে জুতা নিতে চাইবে।
এভাবে আপনি জুতার ব্যবসা করতে পারেন। বাজারে দোকান নিয়েও করতে পারেন আবার অনলাইনেও করতে পারেন। যদি আপনি বাজারে একটি জুতার দোকান দিয়ে থাকেন তাহলে আপনার দোকান প্রচার-প্রচারণার জন্য কিছু ব্লগার এবং ইউটিউবারদের নিয়ে আসুন। এতে করে আপনার দোকানের ভিডিও তাদের ইউটিউব চ্যানেলে প্রকাশ হবে এবং এতে করে আপনার গ্রাহক বৃদ্ধি পাবে।
ছোট কিছু ব্যবসার আইডিয়া ও নতুন ব্যবসার আইডিয়া হিসাবে জুতার ব্যবসা করতে পারেন।আজকাল মানুষ জামা কাপড়ের পাশাপাশি জুতা কেনার ক্ষেত্রেও অনেক বেশি সতর্ক থাকে। সবাই এখন নিজেদের পোশাকের সাথে মানানসই জুতা কিনতে পছন্দ করে। বাজার দেখলে বোঝা যায় বাজার থেকে প্রতিদিন লাখ লাখ টাকার টু তা বিক্রি হচ্ছে। আপনার যদি জুতার সম্পর্কে ভালো জ্ঞান থাকে তাহলে আপনি জুতার মান বুঝে জুতার ব্যবসাটি করতে পারেন।
তবে আরেকটি বিষয় আপনাকে মাথায় রাখতে হবে সেটা হচ্ছে যুগের চাহিদা অনুযায়ী আপনার জুতার কালেকশন রাখতে হবে।আপনি অনলাইনে একটি জুতার দোকান করতে পারেন। এক্ষেত্রে বিভিন্ন উপায় অনলাইনে লোকেরা আপনার জুতা পছন্দ করবে এবং সেই জুতা সম্পর্কে ডিটেলস আপনি দিয়ে রাখবেন সেখান থেকে তারা অনুসন্ধান করতে পারবে।
এছাড়াও আপনি বাজারে একটি ছোট দোকান ঘর নিয়ে সেখানে জুতার ব্যবসা চালু করে দিতে পারেন। আপনি যদি সকাল থেকে বিকাল পর্যন্ত অফিসে থাকেন তাহলে সন্ধ্যার পর থেকে দোকানে বসতে পারবেন। দেখবেন গ্রাহকরা অবশ্যই আপনার কাছে আসবে। এছাড়া অনেক গ্রাহক আপনার অনলাইনে জুতার পেজ থেকে পছন্দ করে জুতা নিতে চাইবে।
এভাবে আপনি জুতার ব্যবসা করতে পারেন। বাজারে দোকান নিয়েও করতে পারেন আবার অনলাইনেও করতে পারেন। যদি আপনি বাজারে একটি জুতার দোকান দিয়ে থাকেন তাহলে আপনার দোকান প্রচার-প্রচারণার জন্য কিছু ব্লগার এবং ইউটিউবারদের নিয়ে আসুন। এতে করে আপনার দোকানের ভিডিও তাদের ইউটিউব চ্যানেলে প্রকাশ হবে এবং এতে করে আপনার গ্রাহক বৃদ্ধি পাবে।
ড্রাই ফ্রুট এর ব্যবসা
আজকাল আমরা যখন সোশ্যাল মিডিয়াতে ঢুকি তখন ফেসবুকে একটি বিজ্ঞাপন অবশ্যই সামনে আসে সেটা হচ্ছে হানি নাটের বিজ্ঞাপন। এই হানি নাট এবং এর সাথে কিছু বাদাম ও মধু সংমিশ্রণে আপনি একটি ড্রাই ফুডসের ব্যবসা শুরু করতে পারেন। এই বাদামগুলো এবং শুকনো ফল গুলোর মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন।
আর আজকাল মানুষজন অনেক বেশি স্বাস্থ্য সচেতন হয়ে গেছে। যার কারণে এগুলো অনেকেই কিনে থাকে। মধু, কাঠ বাদাম, কাজুবাদাম, আখরোট, সাদা তিল, কিসমিস, খেজুর এবং মধু নিয়ে আপনি একটি ড্রাই ফ্রুটের দোকান করতে পারেন। এছাড়াও আরো অনেক উপাদান নিয়ে আপনি অনলাইনে বিভিন্নভাবে ব্যবসা করতে পারেন।
এটি বিক্রি করার জন্য আপনাকে বাইরে যেতে হবে না আপনি ঘরে বসেই একটি ফেসবুক পেজ খুলে সেখানে আপনার পণ্যের সুন্দর সুন্দর ছবির ভিডিও তৈরি করে বিক্রি করতে পারবেন। চাকরির পাশাপাশি আপনি এভাবে ঘরে বসে কিছু ব্যবসার শুরু করতে পারেন।
আজকাল আমরা যখন সোশ্যাল মিডিয়াতে ঢুকি তখন ফেসবুকে একটি বিজ্ঞাপন অবশ্যই সামনে আসে সেটা হচ্ছে হানি নাটের বিজ্ঞাপন। এই হানি নাট এবং এর সাথে কিছু বাদাম ও মধু সংমিশ্রণে আপনি একটি ড্রাই ফুডসের ব্যবসা শুরু করতে পারেন। এই বাদামগুলো এবং শুকনো ফল গুলোর মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন।
আর আজকাল মানুষজন অনেক বেশি স্বাস্থ্য সচেতন হয়ে গেছে। যার কারণে এগুলো অনেকেই কিনে থাকে। মধু, কাঠ বাদাম, কাজুবাদাম, আখরোট, সাদা তিল, কিসমিস, খেজুর এবং মধু নিয়ে আপনি একটি ড্রাই ফ্রুটের দোকান করতে পারেন। এছাড়াও আরো অনেক উপাদান নিয়ে আপনি অনলাইনে বিভিন্নভাবে ব্যবসা করতে পারেন।
এটি বিক্রি করার জন্য আপনাকে বাইরে যেতে হবে না আপনি ঘরে বসেই একটি ফেসবুক পেজ খুলে সেখানে আপনার পণ্যের সুন্দর সুন্দর ছবির ভিডিও তৈরি করে বিক্রি করতে পারবেন। চাকরির পাশাপাশি আপনি এভাবে ঘরে বসে কিছু ব্যবসার শুরু করতে পারেন।
রিসাইকেলিং ব্যবসা
আমরা আমাদের দৈনন্দিন জীবনে বিভিন্ন ব্যবহার্য জিনিস ধ্বংস করে ফেলি কিংবা ফেলে দেয় বা নষ্ট করি। আমরা যখন কোন জিনিস ফেলে দেই সেটা হকার এসে নিয়ে যায় আবার অনেকে আছে যারা আমাদের কাছ থেকে কম দামে কিনে নিয়ে যায়। এটাও কিন্তু অনেক লাভজনক ব্যবসা।একটু বুঝার চেষ্টা করলে আপনি দেখতে পাবেন ধরুন আপনার বাড়িতে কিছু প্লাস্টিকের বোতল কিংবা ছোট লোহার বাসন আছে এবং সেগুলো ভেঙে গেছে।
আপনি নিশ্চয় সেটা বাসায় রাখতে চাইবেন না। হয়তো বা কোথাও ফেলে দিবেন বা একজন ফেরিওয়ালার কাছে বিক্রি করবেন। এই ভাঙ্গারি গুলো বিক্রি করে আপনি ভাবতে পারেন যে আপনার বাড়ি থেকে অনেক ঝামেলা চলে গেছে। মাঝখান থেকে ওই পণ্য কিনে ফেরিওয়ালা পাইকারি দোকানে গিয়ে কিছু টাকায় বিক্রি করবে।
আবার পাইকারি ক্রেতারায় সেই কারখানায় পন্য পাঠায় এবং সেখানে আবার প্রক্রিয়া চলতে থাকে অর্থাৎ ভাঙ্গা বোতল থেকে নতুন বোতল তৈরি করা কিংবা পুরনো কোন জিনিস থেকে নতুন জিনিস তৈরি করার কাজে। হয়তো সে ৫০ টাকার মাল কিনে ১০০ টাকায় বিক্রি করবে। অর্থাৎ সে বসে বসে আরো ৫০ টাকা লাভবান হয়ে যাচ্ছে।
এভাবে সারাদিন কে দিকে জিনিস এবং প্লাস্টিক সামগ্রী পাইকারি দোকানে কিনে পরিষ্কার করে কারখানায় বিক্রি করে সেখানে অনেক টাকার ব্যবসা করা হচ্ছে। এটা কিন্তু অনেক লাভজনক ব্যবসা। আপনি চাইলে আপনার শ্রমিকদের সমস্ত কাজ বুঝিয়ে দিয়ে একজন ম্যানেজার হয়ে থেকে সারাদিন পরে সন্ধ্যায় এসে হিসাব নিকাশ করে স্বয়ংক্রিয়ভাবে আপনার ব্যবসা চালিয়ে যেতে পারে।
আমরা আমাদের দৈনন্দিন জীবনে বিভিন্ন ব্যবহার্য জিনিস ধ্বংস করে ফেলি কিংবা ফেলে দেয় বা নষ্ট করি। আমরা যখন কোন জিনিস ফেলে দেই সেটা হকার এসে নিয়ে যায় আবার অনেকে আছে যারা আমাদের কাছ থেকে কম দামে কিনে নিয়ে যায়। এটাও কিন্তু অনেক লাভজনক ব্যবসা।একটু বুঝার চেষ্টা করলে আপনি দেখতে পাবেন ধরুন আপনার বাড়িতে কিছু প্লাস্টিকের বোতল কিংবা ছোট লোহার বাসন আছে এবং সেগুলো ভেঙে গেছে।
আপনি নিশ্চয় সেটা বাসায় রাখতে চাইবেন না। হয়তো বা কোথাও ফেলে দিবেন বা একজন ফেরিওয়ালার কাছে বিক্রি করবেন। এই ভাঙ্গারি গুলো বিক্রি করে আপনি ভাবতে পারেন যে আপনার বাড়ি থেকে অনেক ঝামেলা চলে গেছে। মাঝখান থেকে ওই পণ্য কিনে ফেরিওয়ালা পাইকারি দোকানে গিয়ে কিছু টাকায় বিক্রি করবে।
আবার পাইকারি ক্রেতারায় সেই কারখানায় পন্য পাঠায় এবং সেখানে আবার প্রক্রিয়া চলতে থাকে অর্থাৎ ভাঙ্গা বোতল থেকে নতুন বোতল তৈরি করা কিংবা পুরনো কোন জিনিস থেকে নতুন জিনিস তৈরি করার কাজে। হয়তো সে ৫০ টাকার মাল কিনে ১০০ টাকায় বিক্রি করবে। অর্থাৎ সে বসে বসে আরো ৫০ টাকা লাভবান হয়ে যাচ্ছে।
এভাবে সারাদিন কে দিকে জিনিস এবং প্লাস্টিক সামগ্রী পাইকারি দোকানে কিনে পরিষ্কার করে কারখানায় বিক্রি করে সেখানে অনেক টাকার ব্যবসা করা হচ্ছে। এটা কিন্তু অনেক লাভজনক ব্যবসা। আপনি চাইলে আপনার শ্রমিকদের সমস্ত কাজ বুঝিয়ে দিয়ে একজন ম্যানেজার হয়ে থেকে সারাদিন পরে সন্ধ্যায় এসে হিসাব নিকাশ করে স্বয়ংক্রিয়ভাবে আপনার ব্যবসা চালিয়ে যেতে পারে।
সিজনাল ব্যবসা
ছোট কিছু ব্যবসার আইডিয়া ও নতুন ব্যবসার আইডিয়া হিসাবে সিজনাল ব্যবসা হতে পারে অসাধারন। একজন লোক চাকরির পাশাপাশি কি ধরনের ব্যবসা করতে পারে এটা নিয়ে অনেকের মনে প্রশ্ন আসতে পারে। একজন লোক চাকরির পাশাপাশি স্বল্প পুঁজিতে সিজনাল ব্যবসা করতে পারে। এটি খুবই লাভজনক একটি ব্যবসা। এই ব্যবসায়ী সব সময় কোন পণ্য রক্ষণাবেক্ষণের প্রয়োজন হয় না। যেমন ধরুন এখন আমের মৌসুম।
আপনি যে কোন এলাকার আম চাষিদের সাথে যোগাযোগ করে একটি চূড়ান্ত চুক্তি তৈরি করতে পারেন।সেখান থেকে কিনে এনে ঢাকার বা বিভিন্ন জেলার ফল বাজারে বিক্রি করলে আপনি ভালো মানের টাকা আয় করতে পারবেন। আবার আপনি যদি মনে করেন আপনার এলাকার মৌসুমী পণ্য সরাসরি গ্রাহকদের কাছে পৌঁছে দিতে চান তাহলে অবশ্যই আপনার এলাকার পণ্যগুলো পেতে তাদের সাথে যোগাযোগ করবেন।
এবং গ্রাহকদের কাছে বিক্রি করে বা কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে আম পাঠিয়ে আপনি অনেক ব্যবসা করতে পারবেন। মৌসুমী বিভিন্ন ফলের ব্যবসা করতে পারেন কিংবা রংপুর বা দিনাজপুরে প্রচুর শুকনা মরিচ উৎপন্ন হয় সেখান থেকে আপনি শুকনা মরিচের ব্যবসা করতে পারেন। এভাবে বিভিন্ন মৌসুমে ভোগ্য পণ্যের মাধ্যমে অনেকের কর্মসংস্থানের পাশাপাশি আয়ের মাধ্যম হিসেবে চলছে।
ছোট কিছু ব্যবসার আইডিয়া ও নতুন ব্যবসার আইডিয়া হিসাবে সিজনাল ব্যবসা হতে পারে অসাধারন। একজন লোক চাকরির পাশাপাশি কি ধরনের ব্যবসা করতে পারে এটা নিয়ে অনেকের মনে প্রশ্ন আসতে পারে। একজন লোক চাকরির পাশাপাশি স্বল্প পুঁজিতে সিজনাল ব্যবসা করতে পারে। এটি খুবই লাভজনক একটি ব্যবসা। এই ব্যবসায়ী সব সময় কোন পণ্য রক্ষণাবেক্ষণের প্রয়োজন হয় না। যেমন ধরুন এখন আমের মৌসুম।
আপনি যে কোন এলাকার আম চাষিদের সাথে যোগাযোগ করে একটি চূড়ান্ত চুক্তি তৈরি করতে পারেন।সেখান থেকে কিনে এনে ঢাকার বা বিভিন্ন জেলার ফল বাজারে বিক্রি করলে আপনি ভালো মানের টাকা আয় করতে পারবেন। আবার আপনি যদি মনে করেন আপনার এলাকার মৌসুমী পণ্য সরাসরি গ্রাহকদের কাছে পৌঁছে দিতে চান তাহলে অবশ্যই আপনার এলাকার পণ্যগুলো পেতে তাদের সাথে যোগাযোগ করবেন।
এবং গ্রাহকদের কাছে বিক্রি করে বা কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে আম পাঠিয়ে আপনি অনেক ব্যবসা করতে পারবেন। মৌসুমী বিভিন্ন ফলের ব্যবসা করতে পারেন কিংবা রংপুর বা দিনাজপুরে প্রচুর শুকনা মরিচ উৎপন্ন হয় সেখান থেকে আপনি শুকনা মরিচের ব্যবসা করতে পারেন। এভাবে বিভিন্ন মৌসুমে ভোগ্য পণ্যের মাধ্যমে অনেকের কর্মসংস্থানের পাশাপাশি আয়ের মাধ্যম হিসেবে চলছে।
গ্রামে বসে ছোট কিছু ব্যবসার আইডিয়া
আমাদের মধ্যে এখন প্রশ্ন আসতে পারে যে গ্রামে বসে আমরা কি ধরনের ছোট ছোট ব্যবসা গুলো করতে পারি। কোন চিন্তা নেই আজকের আর্টিকেলে আমি আপনাদের সাথে এটাও শেয়ার করব যে আপনি গ্রামে বসে কি কি ছোট ছোট ব্যবসা করতে পারবেন। গ্রামে বসেও কিছু ব্যবসা করার আইডিয়া রয়েছে। গ্রামে বসে আপনি যে ছোট ছোট ব্যবসা গুলো করতে পারবেনঃ
- ফার্নিচার তৈরি করার ব্যবসা।
- মুরগির খামারের ব্যবসা।
- মাছ চাষের ব্যবসা।
- তেলের ব্যবসা।
- ছাগল পালনের ব্যবসা।
- সার কিংবা কীটনাশকের দোকান।
- ওষুধের দোকান।
- মোবাইলের বিভিন্ন পার্টস বিক্রির দোকান।
- হাতের বিভিন্ন জিনিস তৈরি করে বিক্রি করা।
- সৌন্দর্য বিভিন্ন প্রসাধনি পণ্য বিক্রি করা।
- ফল কিংবা বিভিন্ন সবজি চাষ ব্যবসা।
- অর্গানিক খাদ্য সরবরাহ ব্যবসা।
- বিভিন্ন খাবার তৈরি।
- বেকারি পণ্য তৈরি।
- মসলার প্যাকেট বিক্রি ব্যবসা।
- মোবাইল ফোন মেরামত ব্যবসা।
- পল্টি ফার্মের ব্যবসা।
- বিভিন্ন বইয়ের দোকান।
- মোটর বাইক মেরামত।
- প্লাস্টিক রিসাইক্লিং ব্যবসা।ইত্যাদি
গ্রামে বসে ছোট কিছু ব্যবসার আইডিয়া
আমাদের মধ্যে এখন প্রশ্ন আসতে পারে যে গ্রামে বসে আমরা কি ধরনের ছোট ছোট ব্যবসা গুলো করতে পারি। কোন চিন্তা নেই আজকের আর্টিকেলে আমি আপনাদের সাথে এটাও শেয়ার করব যে আপনি গ্রামে বসে কি কি ছোট ছোট ব্যবসা করতে পারবেন। গ্রামে বসেও কিছু ব্যবসা করার আইডিয়া রয়েছে। গ্রামে বসে আপনি যে ছোট ছোট ব্যবসা গুলো করতে পারবেনঃ
- ফার্নিচার তৈরি করার ব্যবসা।
- মুরগির খামারের ব্যবসা।
- মাছ চাষের ব্যবসা।
- তেলের ব্যবসা।
- ছাগল পালনের ব্যবসা।
- সার কিংবা কীটনাশকের দোকান।
- ওষুধের দোকান।
- মোবাইলের বিভিন্ন পার্টস বিক্রির দোকান।
- হাতের বিভিন্ন জিনিস তৈরি করে বিক্রি করা।
- সৌন্দর্য বিভিন্ন প্রসাধনি পণ্য বিক্রি করা।
- ফল কিংবা বিভিন্ন সবজি চাষ ব্যবসা।
- অর্গানিক খাদ্য সরবরাহ ব্যবসা।
- বিভিন্ন খাবার তৈরি।
- বেকারি পণ্য তৈরি।
- মসলার প্যাকেট বিক্রি ব্যবসা।
- মোবাইল ফোন মেরামত ব্যবসা।
- পল্টি ফার্মের ব্যবসা।
- বিভিন্ন বইয়ের দোকান।
- মোটর বাইক মেরামত।
- প্লাস্টিক রিসাইক্লিং ব্যবসা।ইত্যাদি
পাঠকের শেষকথা
প্রিয় পাঠক এতক্ষণ ধরে আমরা বিভিন্ন ছোট কিছু ব্যবসার আইডিয়া ও নতুন ব্যবসার আইডিয়া সম্পর্কে বিস্তারিত ২০২৫। এছাড়াও আরো জানলাম গ্রামে বসে ছোট কিছু ব্যবসার আইডিয়া সম্পর্কে বিস্তারিত সকল তথ্য।আশা করছি আজকের এই পোস্টটি পড়ে আপনারা উপকৃত হয়েছেন।
যদি আপনি উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই আপনার বন্ধুদের সাথে পোস্টটি শেয়ার করবেন।সে পর্যন্ত সবাই ভাল থাকবেন এবং সুস্থ থাকবেন।আজকে এই পর্যন্তই।দেখা হবে পরের কোন পোস্টে।আজকের এই পোস্টে যদি আপনার কোন মতামত থেকে থাকে তাহলে অবশ্যই আমাদের কমেন্ট বক্সে কমেন্ট করে জানাবেন।
আর এধরনের আরো আর্টিকেল পড়তে এবং বিভিন্ন বিষয় সম্পর্কে জানতে আমার ওয়েবসাইটটি ফলো করুন।আর এতক্ষণ ধরে আমার আর্টিকেলের সাথে থাকার জন্য সকলকে ধন্যবাদ।আসসালামু আলাইকুম।
প্রিয় পাঠক এতক্ষণ ধরে আমরা বিভিন্ন ছোট কিছু ব্যবসার আইডিয়া ও নতুন ব্যবসার আইডিয়া সম্পর্কে বিস্তারিত ২০২৫। এছাড়াও আরো জানলাম গ্রামে বসে ছোট কিছু ব্যবসার আইডিয়া সম্পর্কে বিস্তারিত সকল তথ্য।আশা করছি আজকের এই পোস্টটি পড়ে আপনারা উপকৃত হয়েছেন।
যদি আপনি উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই আপনার বন্ধুদের সাথে পোস্টটি শেয়ার করবেন।সে পর্যন্ত সবাই ভাল থাকবেন এবং সুস্থ থাকবেন।আজকে এই পর্যন্তই।দেখা হবে পরের কোন পোস্টে।আজকের এই পোস্টে যদি আপনার কোন মতামত থেকে থাকে তাহলে অবশ্যই আমাদের কমেন্ট বক্সে কমেন্ট করে জানাবেন।
আর এধরনের আরো আর্টিকেল পড়তে এবং বিভিন্ন বিষয় সম্পর্কে জানতে আমার ওয়েবসাইটটি ফলো করুন।আর এতক্ষণ ধরে আমার আর্টিকেলের সাথে থাকার জন্য সকলকে ধন্যবাদ।আসসালামু আলাইকুম।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url